রবিবার তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে যে কটাক্ষ করেন তা ভাইরাল হতে থাকে। তার করা মন্তব্য পাঠকের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো।
“প্রথম কানে গিয়েছে বাংলাদেশের কোনও ছবি, খুব স্বাভাবিক যে সে ছবিটি দেখার আগ্রহ খুব হবে আমার। ছবিটি দেখার সৌভাগ্য হলো কাল রাতে। রেহানা মারিয়াম নূর। ছবিটির প্রধান চরিত্রে আমার মনে হয়নি আছেন কোনও সৎ বা উদার কোনও মানুষ। প্রথম থেকেই তিনি রগচটা,রুক্ষ,স্বার্থপর,একগুঁয়ে,আত্মকেন্দ্রিক। ধার্মিক রেহানাকে যদি নারীবাদী হিসেবে দেখানোর চেষ্টা হয়ে থাকে, তাহলে ভুল। নারীবাদীদের সংবেদনশীল হতে হয়। যত না সংবেদনশীল তিনি, তার চেয়ে বেশি প্রতিশোধপরায়ণ। তাঁর জন্য কোনও শ্রদ্ধা বা সহানুভূতি জন্মায়না।
ছবিটি ডেনিশ ডগমা ফিল্মের মতো হাত-ক্যামেরায় শুট করা। টানা মিড-শট। বারবারই জনমানবহীন হাসপাতালের একই করিডোর, একই ঘোলা ঘর, একই সংলাপ, একই চেহারা, একই এক্সপ্রেশান। কোনও আউটডোর নেই। কোনও আকাশ বাতাস নেই। শ্বাস নেওয়ার জায়গা নেই।
ছবিটি পূর্ণদৈর্ঘের না হয়ে কুড়ি পঁচিশ মিনিটের স্বল্পদৈর্ঘের হলে ভালো হতো। অথবা ছবি না হয়ে কোনও ডার্ক নাটক হলে ভালো হতো। সিনেমার বড় পর্দায় না দেখিয়ে মঞ্চে দেখালে ঠিক হতো।”