মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত তার পরিচয় পাওয়া যায়নি এবং শনাক্ত করতেও কেউ আসেনি। মৃতের শরীরে গোলাপী রঙের পাঞ্জাবী ও ছাই রঙের গেঞ্জি এবং মুখে কাঁচাপাকা দাঁড়ি রয়েছে।
গাজীপুর সদর মেট্রো থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান ১৮ নভেম্বর অসুস্থ এক ব্যক্তিকে হাসাপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। পরে তাকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। জরুরি বিভাগের রেজিষ্টারে তার নাম বাদল, পিতা- আমজাদ, সাং টঙ্গী বলে উল্লেখ রয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে আসা ব্যক্তির দেওয়া মোবাইল নম্বরটি রেজিষ্টারে থাকলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
ওই হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. রফিকুল ইসলাম জানান, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে কেউ তার কোনো খোঁজখবর নেননি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতারে তিনি মারা যান।