ভোজ্যতেলের দাম একসাথে এত বেশি বাড়ানোর ঘটনা দেশটিতে নজিরবিহীন। গত মঙ্গলবার দেশটিতে দাম বাড়ানোর ঘোষণা আসে । তবে নতুন এই দাম বাজারে এখনও কার্যকর হতে দেখা যায়নি।
পাকিস্তানে আমদানিকৃত ভোজ্যতেলের মধ্যে পামওয়েল ৮৭ ভাগ ইন্দোনেশিয়া থেকে আসে এছাড়া বাকি অংশ আমদানি করা হয় মালয়েশিয়া থেকে। ইন্দোনেশিয়া পামওয়েল দাম টনপ্রতি ২০০-৩০০ ডলার কমার পরেও দাম কমছে না পাকিস্তানে।
কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, বাড়তি দামে বুকিং দেয়া এবং সাথে সাথে পাকিস্তানি রুপির মান কমে যাওয়া। যার ফলে আমদানি খরচ অনেকগুণ বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বেড়েছে ভোজ্যতেলের দাম। যা খুব সহজেই কমার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বৈদেশিক ঋণের ভারে জর্জরিত পাকিস্তানের অর্থনীতি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে (আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল) আই এম এফ এর দ্বারস্থ হয়েছে পাকিস্তান। আইএমএফ হতে ঋণ পেতে জ্বালানির উপর ভর্তুকি তুলে নেওয়ার শর্ত দিয়েছে দেশটি। যার ফলেপেট্রোল-ডিজেলের দাম বেড়েছে পাকিস্তানে ৩০ রুপি।