নোবেল কমিটি এই সাংবাদিক যুগলকে বর্ণনা করেছে “এই আদর্শের জন্য সংগ্রামরত সব সাংবাদিকদের প্রতিনিধি” হিসাবে।
মিজ রেসা র্যাপলার নামে একটি সংবাদ সাইটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মত প্রকাশের স্বাধীনতার আদর্শ সমুন্নত রেখে যেভাবে তার নিজের দেশ ফিলিপিনে “ক্ষমতার অপব্যবহার, ঊর্ধ্বমুখী সহিংসতা এবং ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্বপরায়ণতার খবর প্রকাশ করেছেন” তার জন্য তাকে প্রশংসা করা হয়েছে।
মি. মুরাতফ নিরপেক্ষ সংবাদপত্র নোভোজা গেযেটার সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ২৪ বছর ধরে পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক। নোবেল কমিটি বলেছে যে রাশিয়ায় ক্রমশ আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠা পরিবেশেও মি. মুরাতফ কয়েক দশক ধরে বাকস্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে লড়াই করে গেছেন।
র্যাপলারের একটি লাইভ সম্প্রচারে মিজ রেসা বলেন তিনি এটা “ভাবতেই পারছেন না”।তিনি বলেন, তার বিজয় এটাই প্রমাণ করেছে যে “তথ্য ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়…তথ্য বিহীন বিশ্বের অর্থ সত্য ও আস্থাবিহীন পৃথিবী”।
আর জনপ্রিয় টেলিগ্রাম চ্যানেল পডিওমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মি. মুরাতফ বলেছেন: “আমি হাসছি। আমি এটা আশাই করিনি।”
সম্মানজনক এই পুরস্কারের অর্থমূল্য এক কোটি সুইডিশ ক্রোনার (১১ লাখ মার্কিন ডলার)। নরওয়ের নোবেল ইনস্টিটিউট এই পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।
তাদের বিজয়ী নির্বাচন করা হয়েছে বাছাই করা ৩২৯ জনের তালিকা থেকে।