২৫ জানুয়ারি মহাকবির ১৯৮তম জন্মবার্ষিকীতে জেলার কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে মাত্র একদিনের কর্মসূচি পালিত হবে। তবে প্রথমবারের মতো এ বছর জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে। করোনার কারণে গত বছরও মধুমেলা হয়নি।
এজন্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মনোয়ার হোসেনকে আহ্বায়ক এবং ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল, দীপংকর দাস রতন, কবি খসরু পারভেজ ও তহিদ মনিকে সদস্য করে একটি সম্পাদনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে।
২৫ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৩টায় সাগরদাঁড়িতে কবির প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শুরু হবে। এরপর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। যশোর থেকে স্বল্প পরিসরে একটি সাংস্কৃতিক দল উদ্বোধনী সংগীত পরিবেশন করবে।
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার যশোর কালেক্টরেট সভাকক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক হুসাইন শওকতের সভাপতিত্বে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মনোয়ার হোসেন, কেশবপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরাফাত হোসেন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট যশোরের সভাপতি সুকুমার দাস, প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল, প্রেসক্লাব যশোরের সাংস্কৃতিক সম্পাদক তহিদ মনি, তির্যক যশোরের সাধারণ সম্পাদক দীপংকর দাস রতন, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফউজ্জামান, কবি খসরু পারভেজ, অ্যাডভোকেট আবুবকর সিদ্দিকী প্রমুখ।